নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের দাবীতে ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ’র সংবাদ সম্মেলন
জাতীয় প্রেসক্লাবে ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যঃ
ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় পরিষদের উদ্যোগে আহুত আজকের এ সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত সংগঠনের সম্মানিত সাংবাদিক ভাই ও বোনেরা, জাতীয় নেতৃবৃন্দ, দেশের শীর্ষস্থানীয় ওলামা-মাশায়েখ এবং বিভিন্ন সংস্থার সদস্যগণ –
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ।
অনেক ত্যাগ ও কষ্ট স্বীকার করে আপনারা আজকের এই সংবাদ সম্মেলনে সশরীরে উপস্থিত হয়ে আমাদের এ মহতী উদ্যোগ বাস্তবায়নে সাড়া দিয়েছেন, তজ্জন্য আপনাদেরকে ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ এর পক্ষ থেকে অসংখ্য অভিনন্দন, মোবারকবাদ ও কৃতজ্ঞতা জাানচ্ছি। আমরা জানি সাংবাদিক বন্ধুরা জাতির বিবেক। জাতীয় জীবনের যেকোন দুর্যোগপূর্ণ মুহুর্তে সাংবাদিকদের সাহসী ও সোচ্চার ভূমিকা সত্যিই অনস্বীকার্য। জাতীয় বৃহত্তর স্বার্থ সংরক্ষণে জীবনবাজি রেখে সম্মানিত সাংবাদিকরা যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন ও রেখে চলেছেন, তা আমরা পরম শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতার সাথে স্মরণ করছি। জাতীয় জীবনের এহেন ক্রান্তিকালে ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ কতিপয় যৌক্তিক ও জনগুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য নিয়ে আজকের এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেছে। আশা করি আমাদের যৌক্তিক ও ন্যায্য বক্তব্যসমূহ সংবাদপত্রসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রচার পূর্বক আমাদের কৃতার্থ করবেন।
সুপ্রিয় সাংবাদিক ভাই ও বোনেরা,
আপনারা জানেন, আগামী অক্টোবর ২০১৮ তে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষনা করা হবে, এমনই বার্তা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। সংবিধানের বাধ্যবাধকতানুযায়ী ২০১৯ এর জানুয়ারী প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচন করতেই হবে। উল্লেখ্য যে, রাজনৈতিক অঙ্গনে দীর্ঘদিন ধরে যে সংকট সৃষ্টি হয়েছে, তা থেকে উত্তরণে আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অতীব গুরুত্বপূর্ণ। দেশের আপামর জনসাধারণও উৎসবমুখর পরিবেশে একটি অংশগ্রহণমুলক নির্বাচনের দিকে মুখিয়ে আছে। এ লক্ষ্যে দেশের নিবন্ধিত-অনিবন্ধিত প্রায় সকল রাজনৈতিক দলই ইতোমধ্যে নির্বাচনের প্রাক-প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে। সেই সাথে ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশও (নিবন্ধন নং-৩০) আসন্ন নির্বাচনী লড়াইয়ে অংশগ্রহণের চুড়ান্ত প্রস্তুতি দেশবাসীকে জানান দেয়ার অভিপ্রায়ে আজকের এ সংবাদ সম্মেলন আহবান করেছে।
সম্মানিত সাংবাদিক ভাই ও বোনেরা,
রাজনৈতিক অঙ্গনে ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ একটি বহুল পরিচিত নির্বাচনমুখী রাজনৈতিক সংগঠন। নির্বাচন কমিশনে যার নিবন্ধন নং-০৩০, প্রতীক ‘চেয়ার’। আপনারা জানেন, গোটা দেশব্যাপী এ সংগঠনের সুশৃংখল সাংগঠনিক কর্মকান্ড বিস্তৃৃৃৃত রয়েছে। বাঙালি জাতির শ্রেষ্ঠ অর্জন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর নেতৃত্বে সমগ্র জাতির রক্তার্জিত স্বাধীনতার মূল্যবোধ ও মহান মুক্তিযুদ্ধের গৌরবময় চেতনাকে নিঃশর্তভাবে ধারণ করে ইসলামের শাশ্বত আদর্শ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে নৈতিক ভিত্তিসম্পন্ন একটি অসাম্প্রদায়িক, সুখী, সমৃদ্ধশালী ও আত্মনির্ভরশীল দেশ গঠনের দীপ্ত প্রত্যয়ে এ সংগঠন নিরবচ্ছিন্ন কর্মকান্ড আঞ্জাম দিয়ে আসছে। উল্লেখ্য যে, বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিচার এ তিনটি বিষয় মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত রাষ্ট্রের আদর্শ ও রাষ্ট্রীয় দর্শন। এবং এ তিন আদর্শের ভিত্তিতেই রাষ্ট্র পরিচালনারই কথা। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে, এযাবতকাল পর্যন্ত ঘোষনাপত্রের এ তিন আদর্শকে কোথাও রাষ্ট্রের আদর্শিক ভিত্তি হিসেবে গুরুত্ব দেয়া হয়নি। ঘোষণাপত্রের এ তিন মূলনীতির ভিত্তিতে রাষ্ট্র নির্মিত হওয়া স্বাভাবিক হলেও তা উপেক্ষিত হয়েছে। ইতিপূর্বে মুক্তিযুদ্ধের এ তিন আদর্শ ছাড়া রাষ্ট্র পরিচালনার নীতি ঘোষণার ফলে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ ভিত্তিক রাষ্ট্র নির্মাণ না হয়ে রাষ্ট্র ভয়াবহ বিপজ্জনক পথেই ধাবিত হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ বিরোধী শাসন ব্যবস্থার কারণে আত্মিক, নৈতিক ও উচ্চতম আদর্শের রাষ্ট্রচিন্তা নির্বাসিত হয়েছে। ফলে সন্ত্রাস, দূর্নীতি, জঙ্গিবাদ, দুর্বৃত্তায়ন, কালো টাকা রাজনীতিতে স্থায়ী আসন গেড়ে বসেছে। তাই রাজনীতির এ দুষ্টবৃত্ত থেকে বেরিয়ে এসে সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিচার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে পবিত্র কোরআন-সুন্নাহর আলোকে জাতীয় জীবনে একটি মানবিক মূল্যবোধের সমাজ বিনির্মাণের দৃঢ় অঙ্গীকারে ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ দেশব্যাপী বিজ্ঞানসম্মত কর্মকান্ড অব্যাহত রেখেছে। একথা অনস্বীকার্য যে, ১৯৯০ সালের ২১ ডিসেম্বর প্রতিষ্ঠিত ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ এর আদর্শিক অগ্রযাত্রায় এ সংগঠন এযাবতকালের অনুষ্ঠিত প্রায় সকল জাতীয় নির্বাচন ও স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে সাংগঠনিক ধারাবাহিকতা অক্ষুন্ন রেখেছে। এরই ধারাবাহিকতায় ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও অংশগ্রহনের দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করছে। ইতোমধ্যে এ সংগঠনের কেন্দ্রীয় পরিষদের পক্ষ থেকে দেশব্যাপী শাখাসমূহের বর্ধিত সভা ও নেতৃবৃন্দের সাংগঠনিক সফরের মাধ্যমে সংগঠনের তৃণমুলে নির্বাচনী প্রস্তুতি সংক্রান্ত যাবতীয় কর্মকান্ড সম্পন্ন করা হয়েছে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী নির্বাচনে ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ ১০০ সংসদীয় আসনে নির্বাচনী লড়াইয়ে প্রতিদ্বন্ধিতার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। এ লক্ষ্যে উল্লেখিত আসনের সম্ভাব্য প্রতিদ্বন্ধি প্রার্থীও চুড়ান্ত করা হয়েছে।
সম্মানিত সাংবাদিক ভাই ও বোনেরা,
মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষীয় একটি রাজনৈতিক দল হিসেবে ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ ২০০৪ সাল থেকে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সাথে স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তি, সন্ত্রাস, জঙ্গীবাদের বিরুদ্ধে এক ও অভিন্ন যুগপৎ কর্মসূচীতে আন্দোলন সংগ্রাম করে আসছে। বিশেষতঃ ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা পরবর্তী একমাত্র ইসলামী দল হিসেবে ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ ধানমন্ডির সুধা সদনে বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে সমবেদনা জ্ঞাপন করে জোট সরকারের অত্যাচারের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের সাথে যুগপৎ আন্দোলনে শরিক থাকার ঘোষণা দিয়ে সময়ের সাহসী ভূমিকা পালন করে। একারণে ৪দলীয় জোট সরকারের আমলে ২০০৬ সালের ১৯ এপ্রিল তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ঘেরাও আন্দোলনের সময় আমাদের দলের মহাসচিব অধ্যক্ষ আল্লামা জয়নুল আবেদীন জুবাইর পেটোয়া পুলিশ বাহিনীর নির্মম হামলায় আহত হওয়া সহ শতাধিক নেতাকর্মী গ্রেফতার হন। ২০০৬ সালের নভেম্বর মাসে সংঘটিত তৎকালীন ইয়াজউদ্দীন-সি.ই.সি আজিজ বিরোধী সর্বাত্মক অবরোধসহ আন্দোলনে ব্যাপক ভূমিকা পালন করে। ২০০৬ সালের ১৮ ডিসেম্বর পল্টন ময়দানে অনুষ্ঠিত মহাজোট এর প্রথম মহাসমাবেশে ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ হাজার হাজার নেতাকর্মী নিয়ে স্বতঃস্ফুর্ত অংশগ্রহণ করে। ২০০৭ সালের ২২ জানুয়ারী’র নির্ধারিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাদের দলের মাননীয় চেয়ারম্যান আল্লামা সৈয়দ বাহাদুর শাহ মোজাদ্দেদীকে চাঁদপুর-৫ সংসদীয় আসনে মহাজোটের পক্ষের প্রার্থী হিসেবে মনোনীত করলেও জাতির কলঙ্কজনক “এক-এগারো”-র কারণে দুঃখজনকভাবে সেসময় আর জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়নি। সেনা সমর্থিত তত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতায় থাকাকালীন রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকাবস্থায় ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ চেয়ারম্যান আল্লামা সৈয়দ বাহাদুর শাহ মোজাদ্দেদী জরুরী অবস্থা প্রত্যাহার করে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে নিঃশর্ত মুক্তিদানের দাবি জানিয়ে ২০০৮ সালের ৮ ফ্রেব্রুয়ারী ও ১৮ ফেব্রুয়ারী পুরানা পল্টনে সভা আয়োজন করার কারণে “এক-এগারো” সরকার এর রোষানলে নিপতিত হন। এরই মধ্যে ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ এর উদ্যোগে ২০০৮ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারী সারাদেশে জুমার নামাযে জননেত্রী শেখ হাসিনার রোগমুক্তির দোয়া মাহফিল আয়োজন করা হয়। অত:পর ২০০৮ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোটের শরীক দল হিসেবে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় আনতে আমাদের সংগঠন দেশব্যাপী প্রচারণার মাধ্যমে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে। আপনারা জানেন প্রতিষ্ঠাকাল থেকেই আমাদের দল স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি রাজাকারদের বিচার দাবিতে অব্যাহত আন্দোলন করে আসছে। যার ধারাবাহিকতায় ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ প্রথম ২০১০ সালের ৩রা এপ্রিল পল্টন ময়দানে যুদ্ধাপরাধীবিরোধী মহাসমাবেশ এর মাধ্যমে রাজাকার যুদ্ধাপরাধীদের বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠনের মাধ্যমে বিচারের দাবি জানায়।
সম্মানিত সাংবাদিক ভাই ও বোনেরা!
২০০৮ সালে মহাজোট সরকার ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকে মহাজোট নেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরেই অসংখ্য অবাক করা সাফল্য অর্জনে সক্ষম হয়েছে দেশ ও জাতি। নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতুর মত ৩০ হাজার কোটি টাকার কঠিনসাধ্য প্রকল্প বাস্তবায়নের দৃশ্য হতবাক বিষ্ময়ে প্রত্যক্ষ করছে তাবৎ দুনিয়া। উন্নয়ন অগ্রগতি ও সমৃদ্ধির ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এখন বিশ্বের বিষ্ময়। জাতীয় প্রবৃদ্ধি এখন লক্ষ্যমাত্রা ছুঁই ছুঁই। স্বল্পোন্নত দেশের তকমা ঘুচিয়ে উন্নয়নশীল দেশে অভিষেক ঘটেছে। বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশ এখন উন্নয়নের রোল মডেল। তাই উন্নয়ন অগ্রগতির এ ধারাবাহিকতা সুরক্ষায় আগামী একাদশ সংসদ নির্বাচনেও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন জোটকে ক্ষতায় আনতে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষীয় শক্তির সম্মিলিত ঐক্যের কোন বিকল্প নেই। অতএব, এ লক্ষ্য বাস্তবায়নে ইতোমধ্যে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের হাইকমান্ডের সাথে ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ এর একাধিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। একারণে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ও ধর্ম-নৈতিকতার আদর্শে অটল থেকে আমাদের দলের অতীত অবদানের প্রতি সম্মান জানিয়ে এবারকার জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন নির্বাচনী জোটে অন্তর্ভূক্ত হয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার বিষয়ে সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে আমাদের দলকে সবুজ সংকেত দেয়া হয়েছে। তাই আসন্ন নির্বাচনকে কেন্দ্র করে মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী ও দেশের সর্বপ্রাচীন রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে নির্বাচনী জোট গঠন করা হলে ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ জোটভুক্ত নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করবে বলে নীতিগত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। অন্যথায় সারাদেশের ১০০(একশত) সংসদীয় আসনে নির্বাচন করতে আমাদের পূর্ণ প্রস্তুতি আছে।
পরিশেষে জাতির বিবেক ও দর্পণ সাংবাদিক বন্ধুরা সহ যাঁরা স্ব-স্ব অবস্থান থেকে আজকের সংবাদ সম্মেলন সফল করার জন্য শারিরীক উপস্থিতি ও নৈতিক সমর্থন জানিয়ে আমাদের উৎসাহিত করেছেন প্রত্যেককে আমাদের দলের পক্ষ থেকে জানাই আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা। মহান আল্লাহ তাঁর প্রিয় রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামার উসিলায় আমাদের প্রিয় মাতৃভূমিকে সকল প্রকার দেশী বিদেশী ষড়যন্ত্র থেকে রক্ষা করে একটি সুখী, সমৃদ্ধশালী, নৈতিক ভিত্তিসম্পন্ন জাতি হিসেবে কবুল করুন। আমিন।
— লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ এর মহাসচিব শায়খুল হাদীস আল্লামা জয়নুল আবেদীন জুবাইর
[related_post themes="flat" id="946"]